img

প্রথম সেশনের বোলিং আসলেই ছিল দূর্দান্ত। কিন্তু সেটির ধারাবাহিকতা ধরে রাখা গেল না। প্রথম সেশনে ১ উইকেটে ৮৬ রান করা ভারত পরের দুই সেশনে যোগ করেছে ২ উইকেটে ২৭০। ভারতের সমৃদ্ধ ব্যাটিং অর্ডারে কাঁপন ধরানোর মতো বোলিং করতে পারেনি বাংলাদেশ। তবে এমন দিনেও ইতিবাচক দিক খুঁজে পাচ্ছেন তাসকিন, ‘আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টাই করেছি। ৯০ ওভারে তারা ৩৫০ রান করলেও এটা তো ৪৫০ও হতে পারত। আমরা খারাপ বোলিং করিনি। তবে রানটা ৩০০ হলে আরও ভালো হতো।’ 
দিনশেষে তাসকিনকে সবচেয়ে বেিশ পোড়াচ্ছে মুরালি বিজয়কে রান আউট করার সহজ সুযোগ হাতছাড়া করাটা। ১৯তম ওভারে মেহেদী হাসান মিরাজ রান আউটটা করতে পারলে আজকের দিনের গল্পটা অন্যরকমও হতে পারত। বিজয় মিরাজের বলে সুযোগ দিয়েছিলেন আরও একটি। স্লিপে সাকিব আল হাসান বলটা হাতে জমাতে পারলে তিন অঙ্ক দূরে থাক, ফিফটিও করা হয় না এই ভারতীয় ওপেনারের। তাসকিনের আফসোস, ‘রানআউটটা হলে হয়তো তিনটির জায়গায় আজ ওদের ৫-৬ উইকেট পড়ে যেত। ক্যাচ, রানআউট মিস খেলারই অংশ। আশা করছি কাল ভালোভাবে শুরু করতে পারব।’ 
বিজয় ও বিরাট কোহলির দুই সেঞ্চুরিতে রানের পাহাড় গড়ার দিকে ছুটছে ভারত। কালও বাংলাদেশের বোলারদের ভোগাতে দিন শেষে ১১১ রানে অপরাজিত ভারতীয় অধিনায়ক। তবে তাসকিনের প্রত্যাশা, ‘এটা খুবই ভালো উইকেট (ব্যাটসম্যানদের জন্য)। তাদের ৪৫০ রানের মধ্যে অলআউট করতে পারলে আমাদের জন্য ভালো হবে।’

---- সংগ্রহ প্রথম আলো 

এই বিভাগের আরও খবর